কম্পিউটার কিছু শর্টকাট মেথড
কম্পিউটারে কাজ করার সময় আমরা কী-বোর্ড এবং মাউস দুটোই ব্যবহার করি। তবে কাজ দ্রুত করতে সব কাজ যদি কী-বোর্ড দিয়ে করা যায় তাহলে কাজ সহজ হয়ে যায়। আর আমরা অনেকেই কিছু দরকারি শর্টকাট কী জানিনা। তাই প্রয়োজনীয় কয়েকটি শর্টকাট কী দেয়া হল।
Windows + Space
এটি উইন্ডোজ সেভেনের কম্বিনেশানে হিট করা মাত্রই আপনার ওপেন রাখা সমস্ত উইন্ডো ট্রান্সপারেন্ট হয়ে উঠবে। কিন্তু আপনাকে এই কম্বিনেশানে হিট করে ধরে রাখতে হবে। ছেড়ে দেয়ার সাথে সাথে এই ইফেক্ট ডিএ্যাকটিভ হয়ে পড়বে।
এটি উইন্ডোজ সেভেনের কম্বিনেশানে হিট করা মাত্রই আপনার ওপেন রাখা সমস্ত উইন্ডো ট্রান্সপারেন্ট হয়ে উঠবে। কিন্তু আপনাকে এই কম্বিনেশানে হিট করে ধরে রাখতে হবে। ছেড়ে দেয়ার সাথে সাথে এই ইফেক্ট ডিএ্যাকটিভ হয়ে পড়বে।
Windows + D
অনেক সময় আমরা যে উইন্ডোতে কাজ করি তা মিনিমাইজ করার প্রয়োজন পরে। এই সময় শর্টকাটটি অ্যাপ্লাই করলে উইন্ডোজের সব ওপেন উইন্ডো মিনিমাইজ হয়ে যাবে। আবার সব উইন্ডো ওপেন করতে চাইলে শর্টকাটটি এ্যাপ্লাই করলেই হবে। তাহলে আগের উইন্ডোগুলো পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে।
অনেক সময় আমরা যে উইন্ডোতে কাজ করি তা মিনিমাইজ করার প্রয়োজন পরে। এই সময় শর্টকাটটি অ্যাপ্লাই করলে উইন্ডোজের সব ওপেন উইন্ডো মিনিমাইজ হয়ে যাবে। আবার সব উইন্ডো ওপেন করতে চাইলে শর্টকাটটি এ্যাপ্লাই করলেই হবে। তাহলে আগের উইন্ডোগুলো পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে।
Windows + E
শর্টকাটটি অ্যাপ্লাই করা হলে আপনার লাইব্রেরি ফোল্ডারকে শো করার জন্যে অটোমেটিক্যালি একটি উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার অন হবে।
শর্টকাটটি অ্যাপ্লাই করা হলে আপনার লাইব্রেরি ফোল্ডারকে শো করার জন্যে অটোমেটিক্যালি একটি উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার অন হবে।
Windows + P
আপনার মাল্টিপল মনিটরকে আরো সহজে ম্যানেজ করার জন্যে এই শর্টকাটটি সংযুক্ত করা হয়েছে। শর্টকাটটি এ্যাপ্লাই করার পরেই আপনার ডেস্কটপে একটি ওভারলে এ্যাপিয়ার করবে যার মাধ্যমে আপনি আপনার সেকেন্ড ডিসপ্লে এবং প্রজেক্টর কে কন্ট্রোল করতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে একটি সিঙ্গেল মনিটর থেকে ডুয়াল ডিসপ্লে এবং এক্সটেন্ডেড ডেস্কটপ মোডে সুইচ করতে পারেন।
আপনার মাল্টিপল মনিটরকে আরো সহজে ম্যানেজ করার জন্যে এই শর্টকাটটি সংযুক্ত করা হয়েছে। শর্টকাটটি এ্যাপ্লাই করার পরেই আপনার ডেস্কটপে একটি ওভারলে এ্যাপিয়ার করবে যার মাধ্যমে আপনি আপনার সেকেন্ড ডিসপ্লে এবং প্রজেক্টর কে কন্ট্রোল করতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে একটি সিঙ্গেল মনিটর থেকে ডুয়াল ডিসপ্লে এবং এক্সটেন্ডেড ডেস্কটপ মোডে সুইচ করতে পারেন।
Windows + + ( প্লাস কী ) এবং Windows + – ( মাইনাস কী )
এটি ইউন্ডোজ সেভেনের ম্যাগনিফাইয়িং ফিচার। উইন্ডোজ কী চেপে ধরে প্লাস অথবা মাইনাস কী তে স্ট্রোক করে আপনি আপনার ডেস্কটপের যে কোন অংশ ম্যাগনিফাই করতে পারবেন।
এটি ইউন্ডোজ সেভেনের ম্যাগনিফাইয়িং ফিচার। উইন্ডোজ কী চেপে ধরে প্লাস অথবা মাইনাস কী তে স্ট্রোক করে আপনি আপনার ডেস্কটপের যে কোন অংশ ম্যাগনিফাই করতে পারবেন।
Windows + Shift + Left/Windows + Shift + Right
আপনি যদি একাধীক ডিসপ্লে ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এই শর্টকাটের মাধ্যমে আপনি ইন্সট্যান্টলি এক স্ক্রীন থেকে আরেকটিতে ট্রান্সফার হতে পারবেন। সাধারণত মাল্টিপল ডকুমেন্টে কাজ করার সময় এটি ইফেক্টিভ একটি ফিচার।
আপনি যদি একাধীক ডিসপ্লে ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এই শর্টকাটের মাধ্যমে আপনি ইন্সট্যান্টলি এক স্ক্রীন থেকে আরেকটিতে ট্রান্সফার হতে পারবেন। সাধারণত মাল্টিপল ডকুমেন্টে কাজ করার সময় এটি ইফেক্টিভ একটি ফিচার।
Ctrl + Shift + Click
কোন এ্যাপ্লিকেশানে এ্যাডমিনিস্ট্র্যাটিভ এ্যাকসেস পেতে চাইলে ঐ এ্যাপ্লিকেশান লঞ্চ করার সময় Ctrl + Shift চেপে এ্যাকটিভ করতে হবে।
কোন এ্যাপ্লিকেশানে এ্যাডমিনিস্ট্র্যাটিভ এ্যাকসেস পেতে চাইলে ঐ এ্যাপ্লিকেশান লঞ্চ করার সময় Ctrl + Shift চেপে এ্যাকটিভ করতে হবে।
Windows + Left এবং Windows + Right
উইন্ডোজ সেভেনের একটি চোখে পড়ার মত ফিচার আছে। এখানে মাউজ দিয়ে সিম্পলি বাম থেকে ডানে ড্র্যাগ করে উইন্ডো সাইজকে আপনার ডেস্কটপের অর্ধেকে নিয়ে আসতে পারবেন।
উইন্ডোজ সেভেনের একটি চোখে পড়ার মত ফিচার আছে। এখানে মাউজ দিয়ে সিম্পলি বাম থেকে ডানে ড্র্যাগ করে উইন্ডো সাইজকে আপনার ডেস্কটপের অর্ধেকে নিয়ে আসতে পারবেন।
Alt + P
ফাইল প্রিভিউকে এ্যাকটিভ করতে এই কমান্ডটি ব্যবহার করা হয়।
ফাইল প্রিভিউকে এ্যাকটিভ করতে এই কমান্ডটি ব্যবহার করা হয়।
Windows + Up এবং Windows + Down
যে কোন উইন্ডো সাইজকে মাক্সিমাম করতে উইন্ডোজ এবং আপ কী চেপে ধরলে তা ম্যাক্সিমাইজ হয়ে যাবে। আবার একই ভাবে উইন্ডোজ এবং ডাউন কী চাপলে উইন্ডোটি মিনিমাইজ হবে। তবে মনে রাখতে হবে যে, পুনরায় উইন্ডোজ এবং আপ কী চাপরে তা ম্যাক্সিমাইজ হয়ে রিস্টোর হয় না।
যে কোন উইন্ডো সাইজকে মাক্সিমাম করতে উইন্ডোজ এবং আপ কী চেপে ধরলে তা ম্যাক্সিমাইজ হয়ে যাবে। আবার একই ভাবে উইন্ডোজ এবং ডাউন কী চাপলে উইন্ডোটি মিনিমাইজ হবে। তবে মনে রাখতে হবে যে, পুনরায় উইন্ডোজ এবং আপ কী চাপরে তা ম্যাক্সিমাইজ হয়ে রিস্টোর হয় না।