Slow কম্পিউটার করে নিন Fast, 10 Post
পেন ড্রাইভে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, কিন্তু কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার কারণে সব ফাইল শর্টকাট হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয় । তখন ঐ ফাইল এক্সেস করা খুব একটা সম্ভবপর হয়ে উঠে না। অনেক ক্ষেত্রে ফোল্ডার অপশনে গিয়ে ভিউ হিডেন ফাইল এবং প্রোটেক্টেড অপশন তুলে দিলে ফাইল দেখা সম্ভব হয় । তাও সব ফাইল হিডেন হয়ে থাকে, ফাইল ফরম্যাট এর এট্রিবিউট পরিবর্তন করে দেয় ভাইরাস । যদি ফোল্ডার অপশনটাও না থাকে তবে সেক্ষেত্রে কি করবেন ।
ভাইরাস এর শর্টকাটে ক্লিক করলে ফোল্ডার অপশনও চলে প্রায় সময় । রেজিষ্ট্রি এডিটরে গিয়ে যে ফোল্ডার অপশন আনবেন সে সুযোগটিও থাকে না । রেজিষ্ট্রি এডিটর ইজ ডিসেবলড বাই ইউর এডমিনিসট্রেটর এ ম্যাসেজটি থমকে দিবে আপনাকে । এসব ক্ষেত্রে নতুন করে উইন্ডোজ ইন্সটল করা ছাড়া আর উপায় থাকে না । ভাগ্যক্রমে যদি পূর্বে কখনো সিস্টেম রেস্টোর পয়েন্ট সেট করে রাখতে পারেন । তবে সিস্টেম রেস্টোর করে এ সমস্যা থেকে নিস্তার পেতে পারেন অনেকখানি । সকল পদ্ধতি ভেস্তে গেলেও জরুরী মুহুর্তে আপনি রান এর মাধ্যমে ফাইল খুলতে পারেন । সেক্ষেত্রে আপনাকে ফাইল বা ফোল্ডার এর নাম মনে রাখতে হবে ।
স্টার্ট মেনুতে গিয়ে রান এ যাবেন, অথবা উইন্ডোজ এর লোগো কী দিয়ে R প্রেস করবেন। টাইপ করুন আপনার পেন ড্রাইভ এর ড্রাইভ লেটার । যদি ড্রাইভ হয় G তবে লিখুন G:\এভাবে লিখলেই দেখবেন সব ফাইল দেখাচ্ছে সাথে .inkথাকবে প্রত্যেকটি ফাইলের সাথে । আপনি .inkডিলিট করে এন্টার দিলেই কাঙ্খিত ফাইল বা ফোল্ডারে ঢুকতে পারবেন ।
আপনার কম্পিউটারে যদি ভাইরাসের কারণে পেন ড্রাইভের সব ফাইল শর্টকাট হয়, তবে ভালো কম্পিউটারে লাগালে সেটি ঐ কম্পিউটারকেই হ্যাং করে ফেলবে । আপনি চোখ বুঝেই সব শর্টকাট ফাইল ডিলিট করে দিবেন । আর হিডেন ফাইল বা ফোল্ডার এর এট্রিবিউট পরিবর্তনের জন্য আইরিসেট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে সেটি ওপেন করে হিডেন ফাইলগুলো ড্রাগ করে সফটওয়্যারটির ডায়লগ বক্সে ছেড়ে দিন । তারপর রিসেট এ ক্লিক করুন । কোন ওয়েব সাইট ওপেন হলে সেটি বন্ধ করে দিন আর দেখুন আপনার ফাইলগুলো সব ঠিক হয়ে গেছে । তবে এ পেন ড্রাইভ কোন ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারে ঢুকালে আবার শর্টকাট হবে । আর ভালো অর্থাৎ ভাইরাসমুক্ত কম্পিউটারে লাগালে শর্টকাট আর তৈরী হবে না ।
ফাইলের নাম ভুলে গেলে আরেকটি উপায়ে ফাইল বের করতে পারেন ।
সর্বোপরি কম্পিউটার ফাস্ট রাখতে অনেকগুলো ফাইল একসাথে খুলে না রাখাই ভালো, আপনার যদি কম্পিউটারে র্যাম কম থাকে তবে সেক্ষেত্রে গ্রাফিক্স মেমরি অফ করে রাখুন, ভার্চুয়াল মেমরি বাড়িয়ে দিন আর ডিলিট করে দিন অতিরিক্ত ফাইলসমূহ । এসব বিষয়ে আমার পূর্বের লেখাগুলোতে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে ।
আপনার কম্পিউটার যদি প্রচুর পরিমাণ ফাইলে ভরপুর থাকে, তবে সেক্ষেত্রে আপনি ডিফ্রেগমেন্ট করতে পারেন মাসে ১ বার । এটা করলে অপ্রয়োজনীয় জায়গাগুলো পূরণ হয়ে হার্ডডিস্কের স্পেস এর পরিমাণ বাড়বে, পাশাপাশি গোছানোভাবে উইন্ডোজ আপনার ফাইলগুলো ট্র্যাক অনুযায়ী সাজাবে, ড্রাইভ বা ফাইল ফোল্ডার ক্র্যাশ করার সম্ভাবনা কম থাকবে ।
ফাইলের নাম ভুলে গেলে আরেকটি উপায়ে ফাইল বের করতে পারেন ।
সর্বোপরি কম্পিউটার ফাস্ট রাখতে অনেকগুলো ফাইল একসাথে খুলে না রাখাই ভালো, আপনার যদি কম্পিউটারে র্যাম কম থাকে তবে সেক্ষেত্রে গ্রাফিক্স মেমরি অফ করে রাখুন, ভার্চুয়াল মেমরি বাড়িয়ে দিন আর ডিলিট করে দিন অতিরিক্ত ফাইলসমূহ । এসব বিষয়ে আমার পূর্বের লেখাগুলোতে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে ।
আপনার কম্পিউটার যদি প্রচুর পরিমাণ ফাইলে ভরপুর থাকে, তবে সেক্ষেত্রে আপনি ডিফ্রেগমেন্ট করতে পারেন মাসে ১ বার । এটা করলে অপ্রয়োজনীয় জায়গাগুলো পূরণ হয়ে হার্ডডিস্কের স্পেস এর পরিমাণ বাড়বে, পাশাপাশি গোছানোভাবে উইন্ডোজ আপনার ফাইলগুলো ট্র্যাক অনুযায়ী সাজাবে, ড্রাইভ বা ফাইল ফোল্ডার ক্র্যাশ করার সম্ভাবনা কম থাকবে ।
আপনার কম্পউটার এর কমান্ড প্রম্পট অপশন এর মাধ্যমেও ফাইল ওপেন করতে পারেন...
এজন্য রান এ যাবেন, রান এ গিয়ে টাইপ করুন cmd তারপর এন্টার দিন ..
এখানে বর্তমান ডিরেক্টরির সামনে cd.. লিখে এন্টার দিন, আবার দিন, ঠিক ড্রাইভ লেটার এর সামনে আসবেন...
এখন আপনি ওই ড্রাইভ এর সব ফাইল dir লিখে এন্টার দিয়েই দেখতে পাবেন ।
একইভাবে ড্রাইভ লেটার এর সামনে পেন ড্রাইভ এর লেটার দিয়ে এন্টার দিন, C :\> F : Enter
এখানে যেকোনো ড্রাইভ এর সামনে dir /s লিখে আপনি সব ফাইল দেখতে পাবেন...
একইভাবে পেন ড্রাইভ এর ড্রাইভ লেটার এর সামনে dir লিখে এন্টার দিন, হিডেন ফাইল, ভালো ফাইল, সব ফাইল এর লিস্ট একসাথে দেখতে পাবেন, এবার হুবহু এক্সটেনশন সহ কাঙ্খিত ফাইল এর নাম লিখে এন্টার দিলেই ফাইল ওপেন হয়ে যাবে ।
সবাই পারেন হয়তো, কিন্তু অনেক সময় সহজ টিপসগুলোও মাথায় আসেনা ।