আইটি টিপস

মোবাইল অফ না করে কল আসা বন্ধ করুন
কোন একটা জরুরি মিটিং এ আছেন,মোবাইল চালু রাখতে চাচ্ছেন কারণ সময় দেখা লাগতে পারে আবার প্রয়োজনে কলও করা লাগতে পারে। কিন্তু আপনি চাচ্ছেন কোন কল তখন না আসুক এবং কোন এসএমএস না আসুকএরকম একটা ব্যবস্থা করে রাখতে।
এটা খুবই সহজ একটা ব্যাপার।
ইনকামিং কল বন্ধ রাখতে ডায়াল করুন:- *35*0000#
ইনকামিং কল চালু করতে ডায়াল করুন:- #35*0000#
এসএমএস বন্ধ রাখতে:- *35*0000*16#
এসএমএস চালু করতে:- #35*0000*16#
এখান 0000 হচ্ছে পাসওয়ার্ড। এটা গ্রামীণফোনের কমন একটা পাসওয়ার্ড।
অন্য অপারেটরদের জন্য কাস্টমার কেয়ারেযোগাযোগ করে জেনে নিতে হবে।
একইভাবে আউটগোয়িং কলও বন্ধ রাখা যায়:- বন্ধ করতে:- *33*0000#
চালু করতে:- #33*0000#
আপনি ইচ্ছে করলে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারেন যেকোন সময়।
আর উপরের সবকিছুই করতে পারবেন টাকা খরচ না করেই।
Continue Reading →

আইটি টিপস

অনেকের অনেকের হয়তো মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে 3G, 3.5g, 3.9G এসব কি, আসলে আমাদের দেশে 2G থেকে 3G প্রথম তো তাই ঘুরপাক খাওয়া স্বাভাবিক তবে জেনে অবাক হবেন পৃথিবীর কয়েকটি দেশে ইতি মধ্য 4G বা LTE চালু হয়ে গিয়েছে, যাহোক 2G, 3G, 4G, LTE প্রযুক্তি ও এর গতিসীমা নিয়ে কিছু তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল ।
3g
► 2G = GSM (Global System for Mobile) গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল
► 2.5G = GPRS (General Packet Radio Service) জেনারেল প্যাকেট রেডিও সার্ভিস
জিপিআরএস প্রতি সেকেন্ডে 56-114 kbit ডাটা প্রদান করতে সক্ষম
► 2.75G = EDGE (Enhanced Data Rate for GSM Evolution) উন্নত ডাটা রেট GSM বিবর্তনের জন্য
EDGE প্রতি সেকেন্ডে 400kbit পর্যন্ত ডাটা প্রদান করতে সক্ষম ।
► 3G = (Third Generation) তৃতীয় প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবা ।
যা WCDMA-(UMTS) প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়,
WCDMA= (Wideband Code Division Multiple Access) ওয়াইডব্যান্ড কোড ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাকসেস
যার গতি EDGE চেয়ে বেশী
► 3.5G
HSDPA (High Speed Downlink Packet Access) হাই স্পিড ডাউনলিংক প্যাকেট অ্যাক্সেস ,
HSDPA এর মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে 7.2 Mbit ডাটা পাওয়া সম্ভব
HSUPA (High Speed Uplink Packet Access) হাই স্পিড আপলিংক প্যাকেট এক্সেস
HSUPA প্রতি সেকেন্ডে 5.8 mbit আপলোড স্পীড পাওয়া যায় ।
► 3.75G
HSPA (High Speed Packet Access) হাই স্পিড প্যাকেট এক্সেস
HSPA প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 21থেকে 28 mbit স্পিড পাওয়া সম্ভব
Lte
► 3.8G, 3.85G, 3.9G (Pre-4G)
HSPA+ (Evolved High Speed Packet Access) প্রসূত হাই স্পিড প্যাকেট এক্সেস
HSPA+ প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 168mbit পর্যন্ত স্পিড পাওয়া সম্ভব ।
► 4G = (Fourth Generation) চতুর্থ প্রজন্ম
LTE (Long Term Evolution) দীর্ঘ মেয়াদী বিবর্তন
LTE প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 299.6 Mbit পর্যন্ত গতি পাওয়া সম্ভব .
আপনি যদি 3G নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান করেন তবে আপনার মোবাইলে 3g লেখা দেখাবে, আপনি যদি 3.5g বা 3.75G নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান করেন তবে আপনার মোবাইলে H লেখা দেখাবে, আর আপনি যদি 3.8G বা 3.9G নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান করেন তবে আপনার মোবাইলে H+ লেখা দেখাবে,
মানুষ মাত্রই ভুল থাকে আমার দেয়া তথ্যর মাঝে কোথাও ভুল থাকলে অবশ্যই কমেন্টস করে জানাবেন আমি আপডেট করে দিবো
Continue Reading →

আইটি টিপস

ফেসবূক এ BLUE COLOR TEXT
দিতে চান?
তাহলে আর দেরী না করে নিচের
পোষ্টটি ভালো করে পড়ুন
সাধারনত ফেসবুকে কোন কিছু
লিখলে তা BLACK color font এ
দেখা যায় কিন্তু
আপনি চাইলে এটিকে BLUE
color/link color এ
রূপান্তর করতে পারেন
কিভাবে? না ভাই এতে ঘাবরাবার
মতো তেমন কিছুই
না খুবই
একটা Simple ট্রিক্স
আপনি যে text টি blue color
করতে চান @@+[1:[0:1:Your
Text]] লক্ষ্য করুন
প্রথম দুইটি
@@ এর পর *+* সাইন
টি রিমুভ করে দিন ট্রাই করার
জন্য।
Continue Reading →

আইটি টিপস

নোকিয়া মোবাইলে যেমন *#06#
কোডে EMEI নম্বর এবং *#0000#
কোডে ফোনসেটের উৎপাদনের
তারিখ, সংস্করণ ইত্যাদি তথ্য
পাওয়া যায়। কিন্তু এখন
তো অ্যান্ড্রয়েড ফোনের যুগ।
তাই আপনার প্রিয় স্মার্টফোনটির
বিস্তারিত তথ্য জানতে কিছু
গোপন কোড জানাটা নিশ্চয়ই খুব
কাজে লাগবে। জেনে নিন
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের তেমন কিছু
গোপন কোড: *#06# – IMEI
নম্বর *2767*3855#–
ফ্যাক্টরি রিসেট কোড (ফোনের
সব তথ্য মুছে যাবে)
*#*#4636#*#* – ফোন
এবং ব্যাটারি সংক্রান্ত তথ্য
*#*#273282*255*
663282*#*#* – সব
মিডিয়া ফাইল ব্যাক আপ
হবে *#*#197328640#* #* –
সার্ভিস টেস্ট মোড
*#*#1111#*#* – FTA
সফটওয়্যার ভার্সন
*#*#1234#*#* – PDA
এবং firmware ভার্সন
*#*#232339#*#* –
WirelessLAN টেস্ট কোড
*#*#0842#*#* – ব্যাক লাইট
ও ভাইব্রেশন টেস্ট কোড
*#12580*369 # – সফটওয়্যার
এবং হার্ডওয়্যার ইনফরমেশন
*#*#2664#*#* – টাচস্ক্রিন
টেস্ট কোড *#9900# – সিস্টেম
ডাম্প মোড *#9090# –
ডায়াগনস্টিক কনফিগারেশন
*#*#34971539#*# * –
ক্যামেরা ইনফরমেশন *#872564#
– ইউএসবি লগইন কন্ট্রোল
*#301279# – HSDPA/HSUPA
কন্ট্রোল মেনু *#7465625#–
ফোন লক স্ট্যাটাস
*#*#7780#*#* –
ফ্যাক্টরি রিস্টোর সেটিং,
গুগলঅ্যাকাউন্টস হ সব সিস্টেম
ডাটা মুছে যাবে *2767*3855#–
ফ্যাক্টরি ফরম্যাট সেটিংসহ সব
ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল
ডাটামুছেযাবেএবং ফার্মওয়্যার রি-
ইন্সটল হবে *#*#4636#*#* –
ফোন এবং ব্যাটারি ইনফরমেশন
*#*#273283*255*
663282*#*#* – ফাইল
কপি স্ক্রিন, সব ইমেজ, সাউন্ড,
ভিডিও, ভয়েস মেমো ব্যাক আপ
করা যাবে *#*#197328640#* #*
– সার্ভিস মোড কোড, বিভিন্ন
টেস্ট ও সেটিং বদলানোর জন্য
*#*#7594#*#* – এই কোড
এন্ড কল/ পাওয়ার
বাটনকে সরাসরি পাওয়ার অফ
বাটনে পরিণত
করবে *#*#8255#*#* – G Talk
সার্ভিস মনিটর কোড
*#*#34971539#*# * –
ক্যামেরা ইনফরমেশন,
ক্যামেরা ফার্মওয়্যার, আপডেট
অপশনটি ব্যবহার করবেন না-
এতে আপনার ক্যামেরা ফাংশন বন্ধ
হয়ে যাবে W-LAN, GPS and
BluetoothTest Codes:
*#*#232339#*#* OR
*#*#526#*#* OR
*#*#528#*#* – W-LAN টেস্ট
কোড, টেস্ট শুরু করার জন্য মেনু
বাটন ব্যবহার করুন
*#*#232338#*#* – ওয়াইফাই
ম্যাক অ্যাড্রেস
*#*#1472365#*#* - জিপিএস
টেস্ট *#*#1575#*#* –
আরেকটি জিপিএস টেস্ট কোড
*#*#232331#*#* – Bluetooth
টেস্ট কোড *#*#232337#*# –
Bluetooth ডিভাইসই নফরমেশন
*#*#0588#*#* –
প্রক্সিমিটি সেন্সর টেস্ট
*#*#0*#*#* –
এলসিডি টেস্ট *#*#2664#*#*
– টাচস্ক্রিন টেস্ট
*#*#2663#*#* – টাচস্ক্রিন
ভার্সন *#*#0283#*#* –
প্যাকেট লুপ ব্যাক
*#*#0673#*#* OR
*#*#0289#*#* –
মেলোডি টেস্ট *#*#3264#*#*
– র্যাম ভার্সন টেস্ট মন্তব
Continue Reading →

আইটি টিপস

এমএসওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন, নোট প্যাড কিংবা ফেসবুকে প্রতিদিন কিছু না সিম্বল লিখতে হয়। ড্রাফটে এসব সিম্বল আনতে ঝক্কি কম নয়। অফিসের ইনসার্ট সিম্বল থেকে আনতে হয় এগুলো। কিন্তু সেখানেও সব সিম্বল মেলে না। ফলে ইন্টারনেট ঘেঁটে নিয়ে আসতে হয় কাঙ্খিত সিম্বল। এই ঝামেলা এড়িয়ে কতগুলো শর্টকার্ট মনে রাখলেই কিবোর্ড চেপেই পেতে পারেন আপনার পছন্দসই সিম্বল। আসুন জেনে নেই শর্টকার্ট গুলো।
Alt+0153…TM…trademark symbol
Alt+0169…©…copyright symbol
Alt+0174…®…registered trademark symbol
Alt+0176…°…degree symbol
Alt+0177…±…plus or minus symbol
Alt+0182…¶…paragraph mark
Alt+0190…¾…fraction, three-fourth
Alt+0215…×…multipliction sign
Alt+0162…¢…the cent sign
Alt+0161…¡…upside down excalmation point
Alt+0191…¿…upside down question mark
Alt+1……smile face
Alt+2…☻…black smile face
Alt+15…☼…sun
Alt+12…♀…female sign
Alt+11…♂…male sign
Alt+6……spade
Alt+5……club
Alt+3……heart
Alt+4……diamond
Alt+13…♪…eighth nite
Alt+14…♫…beamed eighth note
Alt+8721…∑…nary summation (auto sum)
Alt+251…√…square root check mark
Alt+24…↑…up arrow
Alt+25…↓…down arrow
Alt+26…→…right arrow
Alt+27…←…left arrow
Alt+18…↕…up down arrow
Alt+29…↔…left right arrow
Continue Reading →

আইটি টিপস

আমরা অনেকেই ইদানিং শর্টকাট ভাইরাসের জ্বালাতনে অতিষ্ঠ। অনেকেই পোস্ট করেন এটি রিমুভের বিষয়ে। এটা আসলে কোন ভাইরাস নয়, এটা একটি "VBS Script"।
শর্টকাট ভাইরাস স্থায়ীভাবে রিমুভের জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে।
অনাক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:
১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।
আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:
১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
ব্যাস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। এবার অন্য কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।
আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য:
১. আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন।
২. এবার cmd তে যান।
৩. আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ইন্টার দিন। (যেমন: I:)
৪. নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন।
৫. কোডঃ attrib -s -h /s /d *.*
৬. ইন্টার কী চাপুন।
৭. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা?
৮. এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন।
হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত।
** চাইলে শেয়ার দিয়ে আপনার বন্ধুদেরকে জানাতে পারেন । ধন্যবাদ
Continue Reading →

পি ডব্লিউ এম (পালস ওয়াইডথ মডুলেশন)

পি ডব্লিউ এম কে বলা হয় পালস ওয়াইডথ মডুলেশন। পি ডব্লিউ এম এমন একটি মডুলেশন কৌশল যার মাধ্যমে একটা পালস সিগন্যালের পালস ওয়াইডথ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। পি ডব্লিউ এম ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ধরণের এনালগ সার্কিটকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যেমন ডিসি মটরের স্পিড কন্ট্রোল, লাইটের ব্রাইটনেস কন্ট্রোল এবং এ ধরণের বিভিন্ন কাজে।

পি ডব্লিউ এম বা পালস ওয়াইডথ মডুলেশন কিভাবে কাজ করে?

http://arduino.cc/en/Tutorial/PWM পেজটিতে PWM  বিষয়ে খুব ভালো একটা আলোচনা আছে।
আমরা উপরের ছবিতে ৫ টি PWM সিগন্যাল দেখতে পাচ্ছি । এখানে পাশাপাশি দুটি সবুজ দাগের মধ্যবর্তী অংশ টাইম প্রিয়োড বা এক সাইকেল নির্দেশ করে। অর্থাৎ PWM সিগন্যালের একটি পূর্ণ সাইকেল তৈরি করতে যে সময় প্রয়োজন হয় তাই হচ্ছে টাইম প্রিয়োড ।
আর একটা গুরুত্বপূর্ণ টার্ম হচ্ছে ফ্রিকোয়েন্সি। ১ সেকেন্ড সময়ের মধ্যে যতগুলো পূর্ণ সাইকেল সম্পন্ন হয় তাই হচ্ছে ফ্রিকোয়েন্সি।
এবার ডিউটি সাইকেল বিষয়ে কিছু কথা বলা যাক। PWM সিগন্যালের একটা পূর্ণ সাইকেল (পাশাপাশি দুটি সবুজ দাগের মধ্যবর্তী অংশ) এর শতকরা যতটুকু অংশ লজিক হাই থাকে তাই হচ্ছে ঐ PWM সিগন্যালের ডিউটি সাইকেল।
  • ছবিতে দেখানো ১ম সিগন্যালটির ডিউটি সাইকেল 0% । তাই এতে কোন লজিক হাই লেভেল নেই। এখানে লজিক হাই বলকে ভোল্টেজের একটা নির্দিষ্ট DC লেভেলকে নির্দেশ করে। সাধারণত এই মান DC 5V হয়ে থাকে, এবং ছবিতেও তাই দেখানো হয়েছে। আর লজিক লো বলতে সাধারণত DC 0V কে নির্দেশ করে।
  • ছবিতে দেখানো ২য় সিগন্যালটির ডিউটি সাইকেল 25% । অর্থাৎ একটা পূর্ণ সাইকেলের চার ভাগের একভাগ বা 25% সময় সিগন্যালটি লজিক হাই রয়েছে।
  • ছবিতে দেখানো ৩য় সিগন্যালটির ডিউটি সাইকেল 50% । অর্থাৎ একটা পূর্ণ সাইকেলের অর্ধেক বা 50% সময় সিগন্যালটি লজিক হাই রয়েছে।
  • ছবিতে দেখানো ৪র্থ সিগন্যালটির ডিউটি সাইকেল 75% । অর্থাৎ একটা পূর্ণ সাইকেলের চার ভাগের তিনভাগ বা 75% সময় সিগন্যালটি লজিক হাই রয়েছে।
  • ছবিতে দেখানো ৫ম সিগন্যালটির ডিউটি সাইকেল 100% । অর্থাৎ এটা একটা পূর্ণ DC ভোল্টেজ লেভেলকে নির্দেশ করে।
PWM সিগন্যালের এই ডিউটি সাইকেল পরিবর্তন করে আউটপুট ভোল্টেজের এভারেজ মান পরিবর্তন করা যায়। আর এই লজিকটি ব্যবহার করেই PWM এর মাধ্যমে বিভিন্ন এনালগ ডিভাইসকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
আরো একটু বিস্তারিত ভাবে বিশ্লেষণ করা যাক।
আমরা যদি একটা ডিজিটাল পালস সিগন্যাল ব্যাবহার করি যার লজিক হাই লেভেল 5V এবং লজিক লো লেভেল 0V, এবং যদি সিগন্যালের ডিউটি সাইকেল 80% হয়, তাহলে আউটপুটে এভারেজ DC ভোল্টেজ পাওয়া যাবে 5x 0.8 = 4V ।  সিগন্যালের ডিউটি সাইকেল যদি 60% হয়, তাহলে আউটপুটে এভারেজ DC ভোল্টেজ পাওয়া যাবে 5x 0.6 = 3V ।
এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে শুধুমাত্র সিগন্যালের ডিউটি সাইকেল পরিবর্তন করেই আমরা আউটপুট ভোল্টেজের এভারেজ মান পরিবর্তন করতে পারছি।

Arduino এবং PWM

Arduino UNO তে 3, 5, 6, 9, 10, এবং 11 নং পিন PWM তৈরি করতে পারে। এই পিন সমূহের বেশির ভাগই সর্বচ্চ 490kHz এর PWM তৈরি করতে পারে। তবে 5 এবং 6 নং পিন হাই ফ্রিকোয়েন্সির সর্বচ্চ 980kHz এর PWM তৈরি করতে পারে। এ সকল পিন ব্যবহার করে PWM তৈরি করার জন্য  analogWrite() ফাংশন ব্যবহার করা হয়। পরবর্তী পর্বে আমরা PWM ব্যবহার করে একটা প্রজেক্ট তৈরি করবো।
ছবিতে দেখানো Arduino UNO তে 3, 5, 6, 9, 10, এবং 11 নং পিনে (~) প্রকাশ করে যে এই পিনগুলো  PWM তৈরি করতে সক্ষম।
Continue Reading →

Arduino প্রোগ্রামিং বেসিক

Arduino এর জন্য লেখা যে কোন প্রগ্রামের দুইটা প্রধান ফাংশন থাকে
1
2
3
void setup(){
 
}
এবং
1
2
3
void loop() {
 
}
পিনমুড নির্ধারণ, ভেরিয়েবল ইনিশিয়ালাইজ করা, লাইব্র্রেরি ব্যবহার করা ইত্যাদি কাজের জন্য void setup(){} ফাংশন ব্যবহার করা হয় । প্রতিবার Arduino বোর্ডে পাওয়ার সাপ্লাই দেয়অর পর অথবা প্রতিবার Arduino বোর্ডের রিসেট বাটন চাপার পর void setup(){} ফাংশনটি মাত্র একবারের জন্য কাজ করে।
void loop(){} ফাংশনটির মধ্যেই প্রয়োজনীয় সকল কোড সমূহ রাখা হয়। void loop(){} ফাংশনটির মধ্যেকার সকল প্রোগ্রাম বারবার রিসাইকেল হতে থাকে।
Arduino এর জন্য লেখা যে কোন প্রোগ্রামকে sketch বলে । আমরা একটা sketch দেখি ।

এই প্রোগ্রামের হার্ডওয়ার সেটাপ একনজরে দেখে নেয়া যাক।
 
উপরের হর্ডওয়্যারটিতে মোট তিনটা LED ব্যবহার করা হয়েছে। প্রত্যেকটা LED কে 100ohm রেজিস্টরের মাধ্যমে Arduino বোর্ডের ১১নং, ১২নং এবং ১৩ নং ডিজিটাল ইনপুট পিন সমূহে যুক্ত করা হয়েছে।
উপরের প্রোগ্রামটি Arduino বোর্ডে লোড করলে প্রতিটা LED পর্যায়ক্রমিকভাবে জ্বলানেভা করতে থাকবে।

প্রোগ্রাম পর্যালোচনা

1
int led1 = 13;
এর মাধ্যমে একটা ইন্টিজার টাইপ ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ার করা হয়েছে। সাধারণত কোন সংখ্যা বা ডাটা জমা রাখার জন্য ভেরিয়েবল ব্যবহার করা হয়। এখানে int হচ্ছে ভেরিয়েবলের ডাটা টাইপ, led1 ভেরিয়েবলের নাম । এবং 13 হচ্ছে ভেরিয়েবলের মান। অর্থাৎ প্রোগ্রামের মধ্যে কোথাও led1 ব্যবহার করলে তার মান 13 নির্দেশ করবে।
1
pinMode(led1, OUTPUT);
pinMode(); ফাংশন ব্যবহার করা হয় Arduino বোর্ডের বিশেষ কোন পিন কে ইনপুট হিসেবে ব্যবহার করা হবে না আউটপুট হিসেবে ব্যবহার করা হবে তা নির্দেশ করার জন্য।
pinMode(); ফাংশনের জন্য দুইটা অর্গুমেন্ট ব্যবহার করা হয়। একটা পিন নাম্বার নির্দেশ করে অন্যটা ঐ নাম্বারের পিনটা ইনপুট হবে না আউটপুট হবে তা নির্দেশ করে।
pinMode(led1, OUTPUT); এর মাধ্যমে led1 দ্বারা ১৩ নং পিনকে নির্দেশ করা হয়েছে আর OUTPUT দ্বারা বলা হয়েছে যে ১৩ নং পিনটি আউটপুট হিসেবে কাজ করবে।
আমরা যদি লেখি pinMode(9, INPUT); তাহলে ৯নং ডিজিটাল ইনপুট/আউটপুট পিনটি শুধুমাত্র ইনপুট হিসেবে কাজ করবে।
1
digitalWrite(led1, HIGH);
digitalWrite() ফাংশন ব্যবহার করা হয় কোন আউটপুট পিন কখন লজিক High আর কখন লজিক Low অবস্থায় থাকবে তা নির্ধারণ করার জন্য। এখানে কোন পিন লজিক High অবস্থায় আছে বলতে বোঝানো হচ্ছে ঐ পিনে পজিটিভ DC ভোল্টেজ আছে,  এই পজিটিভ DC ভোল্টেজ এর মান সাধারণত +5v বা তার কিছু কম হয়ে থাকে। কোন পিন লজিক Low অবস্থায় আছে বলতে বোঝানো হচ্ছে ঐ পিনে 0v রয়েছে।
digitalWrite(led1, HIGH); এর শাধ্যমে led1অর্থাৎ ১৩ নং পিন লজিক High অবস্থায় থাকবে। এই অবস্থায় ১৩ নং পিনে কোন LED সংযুক্ত থাকলে তা জ্বলতে থাকবে।
digitalWrite(led1, LOW); এর শাধ্যমে led1অর্থাৎ ১৩ নং পিন লজিক Low অবস্থায় থাকবে। এই অবস্থায় ১৩ নং পিনে কোন LED সংযুক্ত থাকলে তা জ্বলবে না।
1
delay(1000);
 delay(); ফাংশনটি ব্যবহার করে সময় বিরতি তৈরি করা হয়। এখানে আর্গুমেন্ট হিসেবে 1000 দেয়া হয়েছে এর অর্থ হচ্ছে 1000 মিলি সেকেন্ড বা ১ সেকেন্ড সময় বিরতি তৈরি করবে। আমরা যদি অর্ধ সেকেন্ড সময় বিরতি বা ডিলে তৈরি করতে চাই তাহলে লেখতে হবে। delay(500);

সম্পূর্ণ প্রোগ্রাম

1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
12
13
14
15
16
17
18
19
20
21
22
23
24
int led1 = 13;
int led2 = 12;
int led3 = 11;
 
void setup() {
pinMode(led1, OUTPUT);
pinMode(led2, OUTPUT);
pinMode(led3, OUTPUT);
}
 
void loop() {
digitalWrite(led1, HIGH);
digitalWrite(led2, LOW);
digitalWrite(led3, LOW);
delay(1000);
digitalWrite(led2, HIGH);
digitalWrite(led1, LOW);
digitalWrite(led3, LOW);
delay(1000);
digitalWrite(led3, HIGH);
digitalWrite(led2, LOW);
digitalWrite(led1, LOW);
delay(1000);
}
Continue Reading →

Find us on Facebook

Categories